মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০ আশ্বিন ১৪৩০

খোলামেলা রূপে ঋদ্ধিমা
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২, ২:৩৯ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

খোলামেলা রূপে ঋদ্ধিমা

খোলামেলা রূপে ঋদ্ধিমা

জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজ ‘ব্যোমকেশ’-এর সত্যবতী ঋদ্ধিমা। বুদ্ধিমান, সংসারপ্রিয় আর সাদামাটা ঘরণি। কিন্তু সোশাল মিডিয়ায় সাম্প্রতিক সময়ের ছবিগুলোতে তার একেবারে ভিন্ন রূপ। স্বল্প পোশাকে খোলামেলা রূপে একের পর এক ফটোশুট করে যাচ্ছেন।

বলছি টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋধিমা ঘোষের কথা। সম্প্রতি তিনি নতুন একটি ফটোশুট করেছেন। সি গ্রিন রঙের ছোট ঝুলের অফ শোল্ডার টপ পরে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন। পুরো পা উন্মুক্ত। চেয়ারে বসে বিভিন্ন ঢঙে পোজ দিয়েছেন।

একটি ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘নিজের মতো হওয়ার জন্য কখনো অনুশোচনা করো না’; আরেকটি ছবির সঙ্গে ঋদ্ধিমা লিখেছেন, ‘আত্মবিশ্বাস হলো সুপারপাওয়ার’।

এমন সাহসী রূপে ঋদ্ধিমাকে দেখে অনেক ভক্তই উচ্ছ্বসিত। কমেন্টে তারা ভালোলাগার কথা জানিয়েছেন। তবে কিছু ভক্ত অবাক হয়েছেন অভিনেত্রীকে এভাবে দেখে। তাদের মতে, ঋদ্ধিমাকে ‘সত্যবতী’ হিসেবেই ভালোবাসেন তারা। তাকে এমন রূপে দেখে ওই ভক্তদের দাবি, ‘এই লুক তোমার ভাবমূর্তি নষ্ট করছে’।

যদিও এসব মন্তব্যে ভ্রূক্ষেপ করেন না ঋদ্ধিমা। বেশ কিছুদিন ধরেই খোলামেলা রূপে ছবি আপলোড করছেন তিনি। কিছুদিন আগে শুধু একটি সাদা শার্ট পরেই ক্যামেরাবন্দি হয়েছিলেন তিনি।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘রাতপরীর রূপকথা’ সিনেমা দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন ঋদ্ধিমা ঘোষ। পরে ‘ল্যাপটপ’, ‘ক্রিসক্রস’, ‘রাজকাহিনি’, ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর মতো সিনেমায় দেখা গেছে তাকে। তবে হইচই-এর ‘ব্যোমকেশ’ সিরিজের সাতটি সিজনে সত্যবতী চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।

স্বদেশপ্রতিদিন/ইমরান

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »






সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত

এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মজিবুর রহমান চৌধুরী
প্রকাশক: স্বদেশ গ্লোবাল মিডিয়া লিমিটেড-এর পক্ষে মোঃ মজিবুর রহমান চৌধুরী কর্তৃক আবরন প্রিন্টার্স,
মতিঝিল ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও ১০, তাহের টাওয়ার, গুলশান সার্কেল-২ থেকে প্রকাশিত।
ফোন: +৮৮০২-৮৮৩২৬৮৪-৬, মোবাইল: ০১৪০৪-৪৯৯৭৭২। ই-মেইল : e-mail: swadeshnewsbd24@gmail.com, info@swadeshpratidin.com
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ মজিবুর রহমান চৌধুরী
প্রকাশক: স্বদেশ গ্লোবাল মিডিয়া লিমিটেড-এর পক্ষে মোঃ মজিবুর রহমান চৌধুরী কর্তৃক আবরন প্রিন্টার্স,
মতিঝিল ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও ১০, তাহের টাওয়ার, গুলশান সার্কেল-২ থেকে প্রকাশিত।