ছেলের উপর হামলার বিচার চায় শহিদ জননী
এম.এ হান্নান, বাউফল প্রতিনিধি
|
![]() ছেলের উপর হামলার বিচার চায় শহিদ জননী বাউফলের নাজিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি মো. ইব্রাহিম ফারুক সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয়ে চোখ হারানোর পথে বসেছে। ছেলের উপর সন্ত্রাসী হামলার বিচার চায় ৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে শহিদ মো. ইব্রাহিম সেলিমের মা মোসা. জাহানারা বেগম (৭৮)। আহত ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম ফারুক তাঁর ছোট ছেলে। গত ২১ শে ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় পৌর শহরের যাত্রী ছাউনী (রিকশা স্ট্রান্ড) এলাকায় ইব্রাহিম ফারুকের উপর হামলা করা হয়। এতে তার বাম চোখ গুরুতর জখম। চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) শহিদ জননী জাহানারা বেগম স্বদেশ প্রতিদিনকে বলেন,‘ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে বড় ছেলে ইব্রাহিম সেলিম জীবন উৎসর্গ করে। ছোট ছেলে মো. ইব্রাহিম ফারুক জনগণের সেবা করতে গিয়ে বার বার সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার ছেলের উপর নেক্কারজনক হামলার বিচার চাই। শহিদ ইব্রাহিম সেলিম ও ইব্রাহিম ফারুকের বোন সেলিনা আক্তার বলেন,‘ আমার বড় ভাই শহিদ সেলিম তৎকালিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার ডাকে জীবন দিয়েছেন। আরেক ভাই মো. ইব্রাহিম ফারুক জনপ্রতিনিধি হিসাবে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। পরপর তিন বার ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী বাউফল পৌরসভা নির্বাচনে জনগণের ভোটে মেয়র নির্বাচিত হবেন। তার জনপ্রিয়তায় এতে ইর্ষান্বিত হয়ে বর্তমান পৌর মেয়র আমার ভাইয়ের উপর নিশংস হামলা চালায়। ইব্রাহিম ফারুকের ছেলে ইবনে ফারুক সৌমিক বলেন,‘ আমরা বাবা এবং আমার মামা জেলা পরিষদ সদস্য হারুন অর রশিদ খানের উপর মেয়র জুয়েলের সন্ত্রাসী বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায়। মানবতার মা জননত্রেী শেখ হাসিনার কাছে এই নেক্কারজন হামলার বিচার চাই। |
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |